ফিলিস্তিনের অসহায় মানুষদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে বাংলাদেশ সরকার নিবন্ধিত অরাজনৈতিক ও অলাভজনক সেবা সংস্থা হাফেজ্জী চ্যারিটেবল সোসাইটি অব বাংলাদেশ। যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে বাংলাদেশের একমাত্র স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান হিসেবে ধারাবাহিকভাবে এই কার্যক্রম চালাচ্ছে তারা।
সংস্থার সিনিয়র সহ সভাপতি ডা. মশিউর রহমান বলেন, আসন্ন কোরবানি ঈদে বাংলাদেশ সহ গাজার বিভিন্ন শহরে আমরা কোরবানির আয়োজন করেছি। এরই ধারবাহিকতায় ফিলিস্তিনের পাশের দেশ মিশরে আশ্রয় নেয়া প্রায় দেড় লাখ ফিলিস্তিনি বাস্তুহারা ও আহত শরণার্থীদের এবং ফিলিস্তিনের গাজা, খান ইউনুস, দেইর আল বালাহ, মাওয়াসি কারারা সহ সকল দুর্গম যুদ্ধবিধ্বস্ত এলাকায় বাংলাদেশের একমাত্র সংস্থা হিসেবে নিয়মিত সেবা কার্যক্রম আমরা পরিচালনা করে যাচ্ছি।
সংস্থার মহাপরিচালক মুহাম্মদ রাজ বলেন, খাবার নেই, পানি নেই। আশ্রয়ের জায়গা নেই। সহায় সম্বল সব মিশে গেছে ধুলোর সাথে। সর্বস্ব হারিয়ে গাজা বাসীরা নিঃস্ব। শূন্য উদর, শুকনো ঠোঁট। এভাবেই শুধু মৃত্যুর অপেক্ষা। কখনও মিনতির চোখে আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকে। শত্রুর বিমান দেখে দৃষ্টি নেমে আসে। জীবনের মায়ায় খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে দৌড়ানোর ব্যর্থ চেষ্টা। দৌড়াতে গিয়ে হোঁচট খেয়ে পড়ে যাওয়া। কখনও অবাক চোখে তাকিয়ে থাকে আরবের দিকে। হায়রে ভাগ্য! এভাবেই গাজাবাসীদের আমরা ভুলে গেছি।
সূত্রমতে, হাফেজ্জী চ্যারিটেবল সোসাইটি অব বাংলাদেশ দেশের শীর্ষস্থানীয় উলামায়ে কেরামের সরাসরি তত্ত্বাবধানে পরিচালিত সরকার নিবন্ধিত সেবা সংস্থা। যার প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে আছেন বেফাক মহাসচিব মুফতি মাহফুজুল হক। প্রধান মুরুব্বি হিসেবে আছেন ঢালকানগরের পীর মুফতি জাফর আহমাদ। এছাড়াও মুরব্বি হিসেবে আছেন চরমোনাই পীর মুফতি সৈয়দ রেজাউল করিম, উপদেষ্টা- ড. এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী ও মাওলানা হাবীবুল্লাহ মিয়াজি, অভিভাবক- মাওলানা মামুনুল হক অনেক ওলামায়ে কেরাম যুক্ত আছেন এই সমাজসেবী সংস্থাটির সঙ্গে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেল লিখতে এখানে ক্লিক করুন।